শুক্রবার পৃথক বাণীতে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ বলেন, আমাদের হাজার বছরের ঐতিহ্যের ইতিহাসে জাতি সব সময় পয়লা বৈশাখকে বরণ করে নেওয়ার আনন্দে মেতে ওঠে। আমরা সীমাহীন সমস্যার মধ্যেও নববর্ষকে স্বাগত জানাই উৎসবের আমেজ নিয়ে।
তিনি বলেন, বিগত ১৪২৪ সালের তিক্ত অভিজ্ঞতাকে মুছে ফেলে আমরা আগামী বছরের সময়টুকুকে স্মরণীয় করে রাখতে চাই- বিপন্ন দেশ ও জাতিকে রক্ষা করার মধ্য দিয়ে। সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ, হিংসা হানাহানির অবসান এবং অর্থনৈতিক মুক্তি ও সুখীসমৃদ্ধ দেশ গড়ার লক্ষ্যে যেকোনো ত্যাগ স্বীকারের অঙ্গীকার গ্রহণ করতে হবে নতুন বছরের শুরুতেই।
এইচ এম এরশাদ আশা প্রকাশ করে বলেন, নতুন বছরে জনজীবনের পুঞ্জিভূত সমস্যার সমাধানে অগ্রগতি হবে। উন্নয়ন ও সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করে বয়ে আনবে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি।
পৃথক শুভেচ্ছা বার্তায় বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, বাঙালির নববর্ষ এক অনন্য বৈশিষ্ট্যময় উৎসব। পহেলা বৈশাখ বাঙালির জন্য সর্বজনীন সাংস্কৃতিক আনন্দ-উৎসব। ধর্ম-সম্প্রদায় নির্বিশেষে বাংলা ভূখণ্ডের সব মানুষের প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। যা কিছু জীর্ণ-পুরনো, অশুভ ও অসুন্দর তা পিছিয়ে ফেলে নতুনের কেতন উড়িয়ে শুরু হবে আরও একটি নতুন বছর ১৪২৫ বঙ্গাব্দ।